Articles From Honorable VC PROFESSOR DR. ABU YUSUF


In this age of information revolution resulting from technological development, the need for Web-site development is extremely important for an academic institution like University to operate effectively in the global economy. The linkage with the modern knowledge development in different fields occurring in different parts of the world can help a University to update its programs. Moreover, a University can familiarize its academic, research and development activities to the outside world with the help of its Web-site. The Web-site of the University of Chittagong was developed a few years ago needing its overall improvement. I have immense pleasure to learn that the Department of Computer Science has worked sincerely to update the Web-site with all relevant information about the academic and administrative activities of the University of Chittagong. Necessary pictorial presentations have also been made in the Web-site. I believe, we can build up a better linkage with the outside world through this Web-site. May I take this opportunity to express my heartiest thanks to those who left no stone unturned for developing the new version of our Web-site. I hope, we shall be able to provide more information about our University through this Web-site with the passage of time. (PROFESSOR DR. ABU YUSUF)
  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • Twitter
  • RSS

0 Response to "Articles From Honorable VC PROFESSOR DR. ABU YUSUF"

Post a Comment

ঘুমের স্তর: বিজ্ঞানীরা ঘুমকে বিভক্ত করেছেন ২টি শ্রেণীতে। রেম ঘুম ননরেম ঘুম হিসেবে। ঘুমের জন্য এখনও ব্রেনে এখনও কোন আলাদা কেন্দ্র আবিষ্কৃত হয় নি। জাগৃতি কেন্দ্র থেকেই ঘুম নিয়ন্ত্রিত হয়। মনে করা হয়, নন-রেম ঘুম নিয়ন্ত্রিত হয় জাগৃতি কেন্দ্রের রাফ নিউক্লিয়াস থেকে। আর রাফ নিউক্লিয়াস-এর তৎপরতা পরিচালিত হয় সেরাটনিন হরমোন দ্বারা। আর রেম ঘুম নিয়ন্ত্রিত হয় লোকাস মেরুলিয়াস দ্বারা। লোকাস মেরুলিয়াস-এর কাযক্রম পরিচালিত হয় নর-এড্্রিনালিন হরমোন দ্বারা। ননরেম ঘুম দিঢে ঘুমানোর কাজ শুরু হয়। ৯০ মিনিটের একটা ঘুম চক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। সারা রাতে ৪ থেকে ৬ বার এই চক্র কাজ করে। ৯০ মিনিটের এই চক্রে ১০-২০ মিনিট বরাদ্দ থাকে রেম ঘুমের জন্যে। ঘুমের প্রথম দিকে নন রেম ঘুম বেশি হয়। পরে রেম ঘুম বেষি। ঘুমানোর সময় যত বাড়তে থাকে রেম ঘুমের পরিমান তত বাড়তে থাকে। রেম ঘুম আসলে হালকা ঘুম, এসময় চোখ নড়ে আমরা স্বপ্ন দেখি। বিজ্ঞানীরা ঘুমের গভীরতা অনুসারে নন রেম ঘুমকে ৪টি স্তরে বিভক্ত করেছেন। আর ঘুমের শতকরা ৭৫ ভাগই নন রেম ঘুম। ঘুমের স্তর: স্তর-১ হালকা ঘুম স্তর-২ স্তর-৩ গভীর ঘুম স্তর-৪ ডেল্টা লেভেল ঘুম অনিদ্রা: যারা অনায়াসে গভীর নিদ্রায় ডুবে যেতে পারেন, এবং পরিতৃপ্তির সাথে তরতাজা অনুভুতি নিয়ে জেগে উঠতে পারেন, তারা নি:সন্দেহে ভাগ্যবান। আর যারা বিছানায় এপাশ ওপাশ করে রাত কাটান তারা নি:সন্দেহে র্দভাগা। যাদের স্বাভাবিক ঘুম আসে না, তাদের বেশির ভাগই ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু এটা আসল সমস্যার সমাধান নয়। কারন স্নায়ুর ওপর ঘুমের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বাদ দিলেও বলা যায় যে, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ননরেম ঘুমের গভীর ঘুম (ডেল্টা লেভেল ঘুম। ৩ ও ৪ স্তরের ঘুম) হয় না। ঘুমানোর পর শরীরের যে তরতাজা ভাব আসা উচিত তা আসে না। তাই ঘুমের ওষুধ খেয়ে যারা ঘুমান তাদের মধ্যে এক ধরনের ক্লান্তি সব সময় কাজ করে। কেন ঘুম আসে না? এর কারণকে আমরা এভাবে ব্যাখ্যা করতে পারি যে, ব্রেনের জাগৃতি কেন্দ্রকে পরিচালিত করে যে হরমোন তার নি:সরণ মাত্রা হ্রাস না পাওয়া। হরমোন নি:সরণ অব্যাহত রয়েছে, জাগৃতি কেন্দ্র সক্রিয় রয়েছে, আপনি জেগে থাকছেন। ঘুমানোর ইচ্ছা স্বত্তেও ঘুম আসছে না।আরেকভাবে বলা যায়, ব্রেন কাজ করতে চাচ্ছে, আপনি ঘুমাতে চাইছেন্ আর এই দ্বন্দে ব্রেনের জাগৃতি কেন্দ্রই জয়ী হচ্ছে। কি করবেন তা হলে? এর জবাব লেথা আছে আলিফ লায়লায়, সেই আলাদিনের গল্পে। গল্পে আছে আলাদীন যখন চেরাগ ঘষে দৈত্যকে নিয়ে আসে, তখন দৈত্য শর্ত দিযেছিল, তাকে সারাক্ষন কাজ দিতে হবে। কাজ দিতে না পারলে সে আলাদীনের ঘাড় মটকাবে। আলাদীন তাকে যে কাজ দেয় , দৈত্য তা সাথে সাথে সম্পন্ন করে। আলাদীন পড়ল মহা ফাঁপড়ে। এখন উপায়! দৌড়ে সে মায়ের কাছে গেল। মা তাকে বুদ্ধি বলে দিলেন। একটা কুকুর হাতে দিয়ে বললেন, দৈত্যকে বলো এই কুকুরের রৈজ সোজা করে দিতে, কিন্তু লেজ যেন না ভাঙে। তারপরের ঘটনা আপনি জানেন। দৈত্য আলাদীনের কাছে আত্নসমর্পন করেছিল। অনিদ্রার দৈত্যকেও আপনি ইচ্ছা করলে এভাবে বশে আনতে পারেন অনায়াসে। ব্রেনকে এমন কাজ দেন যা অর্থহীন বোরিং, সমাপ্ত হওয়ার মত নয়। দেহমন ক্লান্ত হয়ে আসবে। হরমোন নি:সরন কমে যাওয়ায় জাগৃতি কেন্দ্র অচল হয়ে যাবে। আপনি ঢ়ুমিয়ে পড়বেন। মনোবিজ্ঞানীরা সারা বিশ্বে এখন ওষুধের পরিবর্তে অনিদ্রার দৈত্যকে এই প্রক্রিয়ায় বশ করছেন। আপনিও প্রয়োজনে তা করতে পারেন। মেডিটেশন: আয় ঘুম আয় ‘আয় ঘুম আয়’ টেকনিক প্রয়োগের মাধ্যমে কোন রকম ওষধ বা ড্রাগ ব্যবহার না করেই আপনি গভীর তৃপ্তিদায়ক নিদ্রায় নিমগ্ন হতে পারেন। আপনি বিছানায় যাওয়ার আগে হাত পা ধুয়ে নিন, চোখে মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপ্টা দিন। এরপর চিত হয়ে শোন। দুহপত শরীরের দুপাশে থাকবে। পাতলা বালিশ ব্যবহার করুন। ১. এবার নিয়মমাফিক আরাম প্রক্রিয়ায় মনের বাড়ির ড্রইং রুমে গিয়ে বসুন। ২. মনে মনে ২/৩ বার প্রত্যয়ন করুন! আমি এখন পূর্ণ তৃপ্তির সাথে ঘুমাতে চাই। আমি এই গভীর ও তৃপ্তিদায়ক নিদ্রা আনয়নের পরীক্ষিত ও দ্রুত কাযকর আয় ঘুম আয় টেকনিক প্রয়োগ করব। আমি দ্রুত গভরি ও তৃপ্তিদায়ক নিদ্রায় নিমগ্ন হব। ৩. এবার মনের বাড়ির ড্রইং রুমে অবস্থিত ব্ল্যাক বোর্ডে, সাদা চক দিয়ে পাশাপাশি ২টি বৃত্ত আকুঁন। ৪. এবার ছাই রং এর চক নিন। ছাই রংয়ের চক দিয়ে প্রথমবারের বৃত্তের ভেতরটা পুরোপুরি সতর্কতার সাথে এমন ভাবে পূর্ন করুন, যেন ছাই রং-এর চক বৃত্তের সাদা দাগকে স্পর্শ না করে। ৫. এবার ডানের বৃত্তে ছাই রঙের চক দিয়ে লিখুন ৯৯৯। ৬. এরপর ডাষ্টার দিয়ে বামের বৃত্তের ভেতরের ছাই রং-এর অংশ মুছে ফেলে আবার ছাই রং-এর চক দিয়ে পুর্বের মত পরিপূর্ণ করুন। বামের বৃত্ত ছাই রঙে পূবের মত পরিপূর্ণ হলে ডানের বৃত্তে লেখা ৯৯৯ মুছে লিখুন ৯৯৮। ৭. পূবের প্রক্রিয়া পুনরাবৃত্তি করতে থাকুন। বৃত্ত ছাই রং-এ ভরা এবং মোছা এবং পুনরায় ভরার সাথে সাথে ডানের সংখ্যা কক্রমান্বয়ে নিচের দিকে নামতে থাকবে। আর আপনিও গভীর ঘুমে নিমগ্ন হবেন। সংগ্রহ: "সাফল্যের চাবিকাঠি" কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, শহীদ আল বোখারী মহাজাতক।